adsera ad

Thursday, August 20, 2020

মা কে মনে পড়ে লেখা সামিরা আক্তার জেবিন

মাগো তুমি কেমন আছো?

আমার ছোট্ট গায়,
দূর শহরে থেকো মাগো
তোমার সোহাগ চায়।
.
তুমি পাশে থাকলে মাগো
লাগতে দিতে না ব্যথা,
এই শহরে থেকে এখন
মনে পড়ে তোমার কথা।
.
তোমার কাছে ছিলাম যখন বুঝিনি তোমার ভালোবাসা, দূরে এসে এখন মা গো
তোমাকে দেখার বড় আশা।

Friday, July 31, 2020

মিজানুর রহমান মিলুর ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা

মিজানুর রহমান মিলুর ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা

ঈদ মানেই প্রিয়জনদের জন্য শুভ কামনা। ঘরে ঘরে আনন্দের বার্তা বয়ে নিয়ে যাওয়া। পবিত্র ঈদ-উল আযহা উপলক্ষে লক্ষ্মীপুর বাসীকে জানাই ঈদের প্রীতি শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক জনতার উদ্দ্যেশ্যে মিজানুর রহমান মিলু বলেন- আমরা আশা করি জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ত্যাগের মানসিকতা নিয়ে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে ভূমিকা রাখবে। ধনী-গরীব, রাজনৈতিক বিভেদ ভূলে পবিত্র ঈদকে সুখময় করে তোলাই হোক আমাদের প্রত্যয়। ঈদের আনন্দকে ঐক্যের সুদৃঢ় বন্ধনে পরিণত করে মুসলিম উম্মাহ সামনের দিকে এগিয়ে যাবে এটাই আমাদের কামনা। ঈদে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ, প্রতিটি মূহুর্তে মেতে উঠুক ঈদের আনন্দে সব ভেদাভেদ ভুলে ধনী গরীব কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে উপভোগ করবো ঈদের আনন্দ। শুভেচ্ছান্তে- মিজানুর রহমান মিলু, ইউপি সদস্য,০৬নং বাঙ্গাখা ইউনিয়ন পরিষদ। যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, ০৬নং বাঙ্গাখা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ। অভিভাবক সদস্য,মান্দারী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়।


Thursday, July 23, 2020

অতুন্দ্রীলার জন্মতিথি। লেখা- চৌধুরী কামরুল হাসান সৌরভ


জন্মদিন হচ্ছে সূর্যের চারপাশে ৩৬৫ দিনের ঘূর্ণন যাত্রার প্রথম দিন। গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির অধিবর্ষে ২০৮তম দিনে তোমার জীবনের বিংশতিতম বৎসরের যাত্রা শুভ হোক। শুভ জন্মদিন আমার বুক পকেটে সযত্নে রাখা অনুভূতির কাব্যে রচিত চিরকুট মোড়ানো রক্তিম গোলাপটি। সেই গোলাপ, যার নিরন্তর পাহারা দেয় এক কাঁটার বাগান। কুয়াশার চাদর মোড়ানো কোন এক আগমনী শীতের সকালে প্রথম তোমায় দেখেছিলাম প্রতিমার প্রতিচিত্রে। শীতল সেই দিনটিতে তোমার প্রেমে পড়েছিলাম। তারপর থেকে আজ অব্ধি বুক পকেটের রক্তিম গোলাপটি তোমার ঠিকানায় পৌঁছাতে পারিনি। চেষ্টা করিনি বললে ভূল হবে, বহুবার চেষ্টা করেও আমি ব্যর্থ হয়েছি। আমি ঠিক ততটাই ব্যর্থ যতটা ব্যর্থ হলে কোলাহলে তোমাকে পরিচয় দিতে পারি না যে, আমিই তোমার বোকা প্রেমিক। জানিনা কোনোদিন পেরে উঠবো কিনা। আমি জানিনা আমার ক্লান্ত সমাচার কোনোদিন তোমার ঠিকানা ছোঁবে কিনা। ভেবেছিলাম আজকের দিনটিতে খুব বড় আয়োজনে তোমাকে দেখাবো আমার অনুভূতির দেওয়ালে সৃষ্ট তোমার সাদা রঙের চিত্রকর। তবে আজ পৃথিবী আমাকে আবার বুঝিয়ে দিলো সে তার নিজস্ব নিয়মে পা বাড়ায়। আমাদের ইচ্ছা অনিচ্ছার ধার ধারে না সে। আর তাই পরিস্থিতির কাছে আমার ইচ্ছেগুচ্ছ আজ কাঁপনে জড়ানো লাশ। শেষে অতৃপ্ত আত্মার শেষ ভরসা এই গাঙচিলে চিঠি। জানি ঠোঁটের পাশের কর্পোরেট অহংকার হৃদপিণ্ডের ক্যালকুলেশনে আমার অনুভূতি নিতান্তই শুন্য। তবুও নিয়ম ভেঙে নিয়ম করেই বলি ভালোবাসি। ক্ষনিকের লোকালয়ে আমার তন্দ্রাশুন্য স্বপ্নগুচ্ছের বৃহত্তর স্বপ্ন হচ্ছে, বৃদ্ধ বয়সে আমি একটা নদীর পাশে জীবনের শেষ মূহুর্তগুলি কাটাতে চাই। তার কিনারায় বসে- আমি আমার ভাজ পড়া চামড়ায় আজকের দিনগুলির কথা মনে করে খুব হাসবো। আবার যখন আজকের তুমি শুন্য একটা অনুভব হবে নিজের অজান্তেই দুপোটা জল নাকের গলি চুবে, তখন সেই নদীটি আমার চোখ মুছে আবার আমাকে হাঁসাবে। যার নাম রেখেছি আমি অতুন্দ্রীলা। প্রিয় অতুন্দ্রীলা তুমি কি সেদিনের সেই হাসিমাখা নদী হবে? এখানে- পৃথিবীর সবচেয়ে দূর্লভ সুখের দেয়ালে আমি একটি কুটির নির্মাণ করবো। যেখান থেকে আমি রোজ পাঁচ বার করে ভালোবাসা কুড়াবো। সেই ভালোবাসা যে ভালোবাসার সন্ধান মধ্যবিত্তরা- বেশি পায়। কুটির টাও আমাকে জড়িয়ে রাখবে এক অদ্ভুত শিহরণে যে শিহরণের সৃষ্ট নব্বই দশকের সহজ-সরল নারীরা। কুটির-টার নাম হবে প্রতিমা কুটির। তুমি কি একটিবারের জন্যও আমার সেই কুটির হতে পারো না? মধ্যরাতে যখন আমার খুব মন খারাপ থাকবে তখন একটি বৃক্ষের নিচে বসে পানের বাটখারা হাতে নিয়ে দূর আকাশের একা চাঁদটার সাথে কথা বলবো। তাঁকে বলবো আমাদের বন্ধুত্বের গল্প। হাসতে হাসতে বলবো কতটা বিচক্ষণভাবে বন্ধুত্বের তকমায় আমাকে বেঁধে দিলে তুমি। সেদিনের সেই বটবৃক্ষকে আমি নীলাদ্রি নামে ডাকবো। কারন তার ডাল-পাতা সবগুলোই নীলের আভা মিশে থাকবে। হতে পারো কি আমার সেই বটবৃক্ষ? এখান থেকে একটুখানি হাঁটলেই আমার সমাদী হবে একটি উঁচু পাহাড়ের চূড়ায়। যেখানে সূর্যাস্ত সূর্যোদয় সবার আগে আমার সমাদী ছোঁবে। খোলা আকাশের নিচে গগনচুম্বী সেই পাহাড়ের নাম রেখেছি আমি আকাশী। জীবনের শেষ মূহুর্তে কিঞ্চিৎ ভালোবাসায় কি হতে পারো না আমার সেই পাহাড়ের চূড়া? কোন এক জোৎস্না বিলাসী রাতে বটের তলায় শুয়ে তোমার কোলে মাথা রেখে আকাশ পানে তাকিয়ে কবিতা শোনাবো তোমাকে। তেমাকে নিয়ে লেখা আমার অপ্রকাশিত প্রথম কবিতা "প্রিয় অতুন্দ্রীলা" ভাজ পড়া চামড়ায় সাদা চুলের একটা বুড়ির প্রেমে আবার পড়বো সেদিন। আজকের হারিয়ে যাওয়া আমিটাকে আবার নতুন করে আঁকবো সেদিনের সেই তুমিটার মাঝে। সেদিনই তোমাকে নিয়ে লেখা আমার ৭ম চিঠি "একগুচ্ছ শুন্যতা" কে তুমি প্রথম পূর্নতা প্রদান করবে। সেদিনই পৃথিবী প্রথম তার সাংবিধানিক নীতি রক্ষা করবে। যে নীতিতে পৃথিবী বলেছিলো মানুষ ভালোবাসলে ভালোবাসা পায়। আজ অব্ধি আমি পায়নি তবে অপেক্ষায় সেদিনের। হে আমার মধ্যরাতের বালিশ জড়ানো অনাকাঙ্ক্ষিত বর্ষণ, হে আমার মনছুয়ে যাওয়া একমাত্র তরুণী, আমার একতরফা অনুভূতির মহাকাব্য, বিশ্বাস করো রক্তের জোরে কোনো না কোনোভাবে আমার যৌবন ঠিকই কেটে যাবে তবে বৃদ্ধ বয়সে যখন সন্তানরা আধুনিকতার ছোঁয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসতে চাইবে তখন তোমাকে আমার লাগবেই। স্বপ্নীল সেই নগরটি গড়তে তোমাকে আমার খুব করে লাগবে। আজকের ফিরিয়ে দেওয়া প্রেম যেন না হয় সেদিন আমার বুকভরা কান্নার একমাত্র কারণ। রক্তের জোরে আজ যতটুকু সহ্য করে নিচ্ছি, বিশ্বাস করো সেদিন যন্ত্রণা সয়ে যাওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়।

মা কে মনে পড়ে লেখা সামিরা আক্তার জেবিন

মাগো তুমি কেমন আছো? আমার ছোট্ট গায়, দূর শহরে থেকো মাগো তোমার সোহাগ চায়। . তুমি পাশে থাকলে মাগো লাগতে দিতে না ব্যথা, এই শহরে থেকে এখন মনে পড়ে...